প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে পুড়ছে উত্তর ভারতের বড় একটি অংশ। কোথাও কোথাও তাপমাত্রার পারদ ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁই ছুঁই। ফলে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাপন। গত বৃহস্পতিবারই উত্তর ভারতের বেশ কয়েকটি বড় শহরে তাপমাত্রা পৌঁছেছিল ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে
‘তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছালে খুব ঠান্ডা পানি পান করতে নিষেধ করেন চিকিৎসকগণ। কারণ এতে রক্তনালি সংকুচিত হয়ে হঠাৎ স্ট্রোক হতে পারে।’ ফেসবুক পেজের এই পোস্টে কোনো তথ্যসূত্র উল্লেখ করা হয়নি।
দেশে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে। এ পরিস্থিতি আরও কিছু দিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। দিনের তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে বলেও সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
সারা দেশে বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। দেশের বিভিন্ন স্থানে হিট স্ট্রোকে মৃত্যু এবং অসুস্থতার ঘটনা ঘটছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকেও পর্যায়ক্রমে বাড়ানো হচ্ছে ‘হিট অ্যালার্ট’। এর মধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় এক হাঁড়ি–পাতিলের ফেরিওয়ালার ছবি ভাইরাল হয়েছে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, ওই ফেরিওয়ালা তাঁর বাঁশের বাঁকের নিচে মাটিতে চি
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে রোদের মধ্যে খেলার সময় মো. কামরুল হাসান ফাহিম (৭) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার দুপুরে উপজেলার চরক্লার্ক ইউনিয়নের কেরামতপুর গ্রামের জাকার মাস্টারের বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও বাংলাদেশে (প্রকৃতপক্ষে সারা পৃথিবীতে) এর বিরূপ প্রভাব এখন সবার সামনে দৃশ্যমান। আবহাওয়ার যে রুক্ষ-রুদ্ররূপ আমরা দেখছি, তা যে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ফল, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। তবে এমনও নয় যে এর আগে কখনো বৈশাখে আবহাওয়ার এই বিরূপতা দেখা যায়নি। অবশ্য বৈশাখের প্রথম দুই সপ্তাহে এবারের মতো এত কম
নীলফামারীতে দাবদাহে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে জনজীবন। আজ বুধবার (২৪ এপ্রিল) সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি চলতি মৌসুমে জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।
কুষ্টিয়ায় পানির সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। পানির অভাবে জমি ফেটে চৌচির। পুড়ে যাচ্ছে ফসল। কয়েক মাস অনাবাদি পড়ে আছে হাজার হাজার বিঘা ফসলি জমি। জেলাজুড়ে কৃষকদের মধ্যে চলছে পানির জন্য হাহাকার। তীব্র তাপপ্রবাহে ঝরে যাচ্ছে আম ও লিচুর গুটি। এমন অবস্থা চলতে থাকলে খাদ্যশস্য উৎপাদনে বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছে কৃষি
গ্রীষ্মের দুপুরে তৃষ্ণা মেটাতে পারে এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত। এখন বাজারে কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে। কাঁচা আম দিয়ে সহজেই তৈরি করে নিতে পারেন টক মিষ্টি ঠান্ডা শরবত। আপনাদের জন্য রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন সারাহ্ জীনাত।
দেশের বিভিন্ন জায়গায় তীব্র দাবদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত হওয়ার উপক্রম হয়েছে। বিশেষ করে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়িয়ে গেছে। এদিকে বেগুনি জারুল ফুল দৃষ্টি কেড়েছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের।
দেশজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে। গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন, দেশের বিভিন্ন জায়গায় হিট স্ট্রোকে প্রাণহানিসহ পিচের রাস্তা গলে যাওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে। এমন গরমের মধ্যে গত ২১ এপ্রিল চ্যানেল ২৪ টিভিতে বাংলাদেশের সিলেটের তাপমাত্রা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। তাতে দাবি করা হয়, ‘সিলেটে ৬ দশকেরও বেশি সময় তাপমাত্রা ছা
দেশের কয়েকটি অঞ্চলে তীব্র তাপপ্রবাহ বইছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ রোববার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায় ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস
রংপুরের মিঠাপুকুরে তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে মাঠে গরুর জন্য ঘাস কাটতে গিয়ে হরিপদ বর্মণ নামের এক কৃষক অসুস্থ হয়ে মারা গেছেন। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার তুলসীপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। হরিপদ ওই গ্রামের কমলা কান্তের ছেলে।
দেশে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এর ফলে চারদিকে চলছে হা–পিত্যেশ। একটু শীতলতার আশায় মানুষ বেছে নিচ্ছে নানা পন্থা। এমন তাপপ্রবাহে কেউ কেউ আবার বেছে নিচ্ছেন এক কাপ গরম চা। তাঁদের ধারণা, গরম চায়ে মেলে শীতলতা। আবার অনেকে বলেন, এমন গরমের মধ্যে গরম পানীয় যেমন: চা, কফি পান করা উচিত হয়।
প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। রাজধানীসহ সারা দেশে নেমে এসেছে স্থবিরতা। এত গরম উপেক্ষা করেও জীবন-জীবিকার তাগিদে ঘর থেকে বেরিয়ে এসেছেন কর্মজীবীরা। চলার পথে ঢুঁ মারছেন ভ্রাম্যমাণ ডাবের দোকানে। কেউ ছুটছেন কোমল পানীয়ের সন্ধানে
কাঠফাটা রোদে তপ্ত চারপাশ। যেন বৈশাখের সূর্য আগুন ঝরাচ্ছে। অস্বস্তিকর গরমে ঘর ছেড়ে বেরোনোই দায়! বিপর্যস্ত জনজীবন। তাপমাত্রার এ পারদ প্রতিদিনই চড়ছে। পুড়ছে গোটা দেশ। এর প্রভাবে হিট স্ট্রোকে পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায় দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। গরমজনিত রোগে হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর চাপ। অতিরিক্ত গরমে ফল-ফসলের
হিট স্ট্রোক হলো তাপজনিত সবচেয়ে গুরুতর অসুস্থতা। শরীর যখন তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না: শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পায়, ঘামের প্রক্রিয়া শরীরের তাপমাত্রা কমাতে ব্যর্থ হয় তখন হিট স্ট্রোক হয়।